কসবি কথা


 

সাধারণত আমি একটি লেখা লিখে তারপর একটি জুতসই শিরোনাম খুঁজি। এমনটি শুধু আমার মতো ফালতু লেখকেরা যে করে তা না, বিশ্বের প্রায় সকল লেখকেরা এই একই কাজ করে থাকেন। কেউই আগে শিরোনাম লিখে তারপর বাকি লেখাটুকু লিখতে বসেন না। আমি যেহেতু একেবারেই নিম্নমানের একজন লেখক, আমি চাইলেই আগে শিরোনাম লিখে তারপর মূল লেখাটি লিখতে পারি। নিম্নশ্রেণীর একজন হওয়া যে সব সময় কষ্টের না এটি তার একটি প্রমাণ। আরও প্রমাণ আছে। বৃষ্টির সময় রাস্তার খানাখন্দ কাদা-প্যাকে ভর্তি হয়ে থাকে। সেই প্যাক-কাদায় পথশিশুরা অবাধে গড়াগড়ি খায়। কেউ বকা দেওয়ার নেই। কেউ নেই চড় মেরে ওদের সেই জায়গা থেকে উঠিয়ে আনবে। তারা মনের আনন্দে সেখানে ডিগবাজি খায়, কাদা মেখে একেকজন কাকতাড়ুয়া হয়ে যায়। অথচ ভদ্র বাড়ির শিশুরা ওই ডিগবাজি খাওয়া পথ শিশুদের দিকে হতাশ চোখে তাকিয়ে থাকে। এমন আবদার করলে যে নির্ঘাত চড় খেতে হবে তা ওদের জানা। ফলত, দেখা যাচ্ছে নিম্নশ্রেণীর জীবনে শুধু যে দুঃখ আছে তা নয়। দুঃখের সাথে রয়েছে অগাধ স্বাধীনতা। এবং সেই শ্রেণীর একজন হওয়াতে আমি এই স্বাধীনতার পুরোটুকু ব্যবহার করি; মূল লেখার আগে শিরোনাম লিখে নেই। 

    যাইহোক, শিরোনাম তো দিয়েছি কসবি কথা, এখন লিখবোটা কি সেটি নিয়ে একটু চিন্তিত। কসবিদের সম্পর্কে আমার জ্ঞান খুবই সীমিত। কসবিপল্লীতে যাবার সৌভাগ্য বা দুর্ভাগ্য, কোনোটাই আজ পর্যন্ত হয় নাই। যা একটু পড়েছি আর সিনেমায় বা তথ্যচিত্রে দেখেছি ওই পর্যন্তই আমার জ্ঞান। আচ্ছা দেখা যাক, শিরোনাম যখন দিয়েছি লিখতে থাকি। এক না এক জায়গায় গিয়ে তো নিশ্চয়ই থামবো। 

    কসবিদের সাথে আমার প্রথম এনকাউন্টার হয় দেবদাস  সিনেমার মধ্য দিয়ে। খুব ছোটবেলায় প্রবল আগ্রহের সাথে সিনেমাটি দেখেছিলাম। খুব কিছু একটা বুঝতে পারিনি তখন। তবে খেয়াল করেছিলাম দেবদাস যখন জীবনের শেষ কিছু মুহূর্ত পার করছিল পারুর বাড়ির সামনে শুয়ে শুয়ে, তখন পাশে বসে থাকা আমার জননীর দু চোখ ভেঙ্গে অশ্রু গড়িয়ে পড়ছিল। পারু কাঁতর কণ্ঠে, "দেবা, দেবা!" বলে ছুটে চলছে বিরাট প্রাসাদের বারান্দা ভেদ করে। প্রাসাদের সামনে শেষ কয়েকটি নিঃশ্বাস ফেলছে দেবা। একসময় পারুর প্রদীপ নিভে যায়, থেমে যায় দেবার হৃৎস্পন্দন; অবশ্যই অশ্রু ব্যয় করার মতো এক দৃশ্য। মায়ের দিকে তাকিয়ে আমিও কাঁদা শুরু করি। 

(দেবদাস ছবির পোস্টার)

    ছিলাম কসবিদের দিয়ে, কই চলে এলাম। মূল কথায় আসি। এই দেবদাস ছবির চন্দ্রমুখী হল আমার দেখা প্রথম কসবি। চন্দ্রমুখীর রোলে ছিলেন মাধুরী দীক্ষিত। নিপুণভাবে নিজের পার্টটুকু প্লে করেন। সেই কচি বয়সে এতকিছু বুঝিনি। পরে বড় হয়ে যখন ব্যাপারটি নিয়ে চিন্তা করলাম তখন বুঝতে পারলাম এই চন্দ্রমুখী হল আমার সাথে এনকাউন্টার হওয়া প্রথম কসবি। হোক সেটি সিনেমার পর্দায়। 

    এরপর বয়স একসময় বাড়তে থাকে, বয়সের দোষে কসবিদের সম্পর্কে কিছু জ্ঞানলাভ করি। যেকোনো সাধারণ কিশোরই ওই বয়সে সেই জ্ঞান পেয়ে থাকে। আমিও পেয়েছি একইভাবে। কিন্তু খুব বেশি জানা সম্ভব হয়নি, যদিও আগ্রহ প্রচুর ছিল। কিন্তু একটি মজার ব্যাপার এর মধ্যে ঘটে। প্রথমবারের মতো জানতে পারি, আমি নাকি একজন কসবি দেখেছি ইতোমধ্যে। যেদিন খবরটি পাই, উত্তেজনায় শরীরে নানান রকমের প্রতিক্রিয়া দেখা দেয় আমার। উঠতি বয়স, হওয়াটা স্বাভাবিক। এমন কিছু না হলেই বরঞ্চ অস্বাভাবিক হত। যাইহোক, অল্প কিছু বলে এই পর্বটি শেষ করি কারণ এই ব্যাপারে একটি দীর্ঘ রচনা লেখার ইচ্ছা মনে মনে আছে। 

    এখন একটু নড়েচড়ে বসুন। আপনি প্লেনে বসে লেখাটি পড়লে সিটবেল্টটি শক্ত করে বেঁধে নিন। আপনি গাড়িতে চড়তে চড়তে পড়লেও আপনার জন্য একই পরামর্শ। তিন... দুই... এক... সেই কসবি, যাকে আমি ইতোমধ্যে দেখেছি, সে নাকি আমার উপরের তলার প্রতিবেশী। জানি, অনেকে এইটুকুতে এসে মনে মনে বলছেন, তুই চাটাম কম ছাড় ব্যাটা ফাজিল! অনেকের আবার আমার জন্মস্থান ও পরিবার নিয়ে নানান কুচিন্তা আসছে। এই অবস্থায় শুধু এতটুকু বলতে চাই, কাহিনী অনেক বড় এবং রোমাঞ্চকর। কীভাবে সেই কসবি আমাদের প্রতিবেশী হল এবং সেটি নিয়ে আমাদের ওই বিল্ডিঙে কেমন প্রতিক্রিয়া দেখা দিল, তা এই লেখায় ফুটিয়ে তোলা অসম্ভব। কোনো একদিন যদি ঔপন্যাসিক হিসেবে আমি আবির্ভূত হই তখন ওকে এবং ওর পরিবার নিয়ে বিস্তারিত একটি লেখা লিখবো। অতি রোমাঞ্চকর সেই কাহিনী। 

    মনযোগী পাঠক হয়ে থাকলে আপনার এই পর্যায়ে ভ্রু কুঁচকে আমার এই লেখার দিকে তাকিয়ে থাকার কথা। শুরুতে বলেছিলাম, "কসবিদের সম্পর্কে আমার জ্ঞান খুবই সীমিত। কসবিপল্লীতে যাবার সৌভাগ্য বা দুর্ভাগ্য, কোনোটাই আজ পর্যন্ত হয় নাই। যা একটু পড়েছি আর সিনেমায় বা তথ্যচিত্রে দেখেছি ওই পর্যন্তই আমার জ্ঞান।" কিন্তু এর মধ্যে জেনেছেন একজন কসবি তো আমার প্রতিবেশী পর্যন্ত ছিল। তাহলে আমি কম জানি কেমন করে? আবার নাকি ওদের পুরো পরিবার নিয়ে আমি কাহিনী লিখবো। এইরকম ভণ্ডামি কেন করলাম আমি, এমনটি ভাবলে ভাবতেই পারেন। ভাবাটি যথেষ্ট যুক্তিসঙ্গত। কিন্তু সত্য হল সেই কসবি আমার প্রতিবেশী হলেও আমাদের পরিবারের সাথে কোনো প্রকার যোগাযোগ ছিল না তাদের। কাহিনীও যা শুনেছি তাও বাইরের মানুষদের থেকে। আর বাইরের মানুষের কোনো কথায় আমি খুব একটা আস্থা রাখতে পারি না। প্রায় সময়ই তাদের কাহিনীতে সত্যের চেয়ে রঙের পরিমাণ থাকে বেশি। ধরা যাক, আপনার নাম রাসেল। আপনার পিতার নাম মজিদ। আপনি হাঁটতে গিয়ে কলার ছিলকায় পা পড়ে আছাড় খেয়েছেন। পায়ে তীব্র ব্যাথা। মানুষের মুখে তা হয়ে যাবে, আরে বইলেন না, আমাদের মজিদ ভাই আছে না, ওর বড়ব্যাটা রাসেলের পায়ের উপর দিয়ে তো ট্রাক উঠে গেছে। দুই পা শেষ। জীবন যে যায় নাই এই রক্ষা। অতএব, মানুষের কথা থেকে সাবধান।

    আগেই বলেছি, বয়সের দোষে হোক বা অন্য যেকোনো কারণেই হোক, কসবিদের দিয়ে এক রকমের নিষিদ্ধ আগ্রহ ছিল আমার আর সকলের মতো। যেহেতু তাদের পাড়ায় যাওয়া আমার পক্ষে সম্ভব নয়, তাই চেষ্টা করি ওদের ব্যাপারে কোনো তথ্যচিত্র পাওয়া যায় কিনা তা দেখার। একটু খোঁজার পর পেয়েও গেলাম। এখন যতটুকু মনে পড়ছে, বিবিসি বাংলার একটি তথ্যচিত্র ছিল সেটি। তথ্যে ঠাঁসা সেই প্রামাণ্যচিত্রে ওদের দুঃখ-দুর্দশার কাহিনীগুলো ফুটে উঠেছিল। জানতে পারি, তারা নাকি দুইবেলা একটি বিশেষ ট্যাবলেট খায়। সেই ট্যাবলেট মূলত গরুদের খাওয়ানো হয় মোটাতাজা করার জন্য। যে গরুর যত মোটা, সেই গরুর তত দাম। একই কথা নাকি তাদের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য। এমনিতে তাদের খাওয়া-দাওয়ার অবস্থা খুবই বাজে। ফলে তাদের শরীর শুকিয়ে যায়। শুকনো, রুগ্ন শরীর আবার বেশিরভাগ খদ্দেরদের পছন্দ নয়। তাই এই সমস্যার সস্তা সমাধান হল এই গরুর বড়ি হজম করা, হোক সেটা মানব দেহের জন্য চরম ক্ষতিকর। আবার শেষে গিয়ে দেখি, এই কসবিরা মারা গেলে কেউ তাদের জানাজা পড়ে না। অনেক সময় তো লাশ না ধুয়েই কোনোরকম মাটিচাপা দেয়া হয়।

 (একজন কসবি এবং তার জীবন)

    এই তো গেল এক শ্রেণীর কসবি। আরেক শ্রেণীও রয়েছে। তাদের আবার ভোগ করে আমাদের বুর্জোয়া শ্রেণীরা। প্রায় সময়েই শহরের বড় বড় নামী-দামি হোটেলে তাদের আনাগোনা দেখা যায়। কেউ কেউ আবার তাদের জন্য আলাদা করে বাসা কিনে রাখে। সৃজিত মুখোপাধ্যায়ের একটি ছবির নাম শাহজাহান রিজেন্সি; ছবিটি শংকরের বহুল পঠিত উপন্যাস চৌরঙ্গী অবলম্বনে নির্মিত। ছবিটি "শাহজাহান রিজেন্সি" নামক এক পাঁচ তারকা হোটেলের গল্প, সেই হোটেলকে কেন্দ্র করে যেসব চরিত্রগুলো রয়েছে তাদের গল্প। সেই চরিত্রশালার এক চরিত্রের নাম হল কমলিনী গুহ। সব সময়েই এই পাঁচ তারকা হোটেলেই থাকেন। পেশায় হোসটেস, সহজ বাংলায় কসবি। দেহ দিয়ে চিত্তরঞ্জন করে থাকেন সমাজের উঁচুতে থাকা মানুষদের; বা বলা যায়, করতে হয়। হয়তো কমলিনী গুহের মতন কসবিদের ওই গরুর ট্যাবলেট খেতে হয় না। ভাঙ্গা চালের নিচে মশার কামড় খেতে হয় না। ভ্যাঁপসা গরমে রাত জেগে থাকতে হয় না। এত এত পার্থক্য এই দুই শ্রেণীর কসবিদের মধ্যে। তাও, তাদের যাতনার সুর কিন্তু অভিন্ন।

(শাহজাহান রেজিন্সি ছবির পোস্টার)

    যাইহোক, এইসবই দূর থেকে দেখা ছবি। কিছু আবার শোনা। আর আগেও বলেছি, মানুষের কথায় তেমন একটা আস্থা পাই না। সম্ভব হলে একদিন কাছাকাছি গিয়ে তাদের দিবারাত্রির কাব্য লিখে নিয়ে আসবো। 

    কসবিদের নিয়ে আর কি লিখবো বুঝে উঠতে পারছি না। কমবেশি নানান গল্পে, উপন্যাসে তাদের কথা উঠে এসেছে। সেইসব পড়েছি আমি।কসবি নামের একটি উপন্যাস লিখেছেন কথাশিল্পী হরিশংকর জলদাস। এই অতি গুণী লেখকের বেশ কিছু উপন্যাস ও ছোটগল্প পড়ার সুযোগ হলেও উনার কসবি উপন্যাসটি পড়া হয়নি। বিরাট আফসোসের বিষয়। কিন্তু একদিন অবশ্যই পড়বো। বইটি না পড়া হলেও, বইয়ের ফ্ল্যাপটি পড়েছি। সেইখানে কসবিদের নিয়ে একটি মজার তথ্য পাই। 

 (হরিশংকর জলদাসের উপন্যাস কসবি)

    "কসবি মানে পতিতা, চলতি কথায় বেশ্যা। বৈদিক যুগেই বেশ্যাবৃত্তির সুচনা। 'রামায়ণ' আর 'মহাভারত' এর কাল অতিক্রম করে আজ অবধি বারাঙ্গনাবৃত্তি ভারতবর্ষজুড়ে অব্যাহত। বাংলাদেশও তার ব্যাতিক্রম নয়।"

    এত দীর্ঘ সময় ধরে এই বঙ্গদেশে যে বেশ্যাবৃত্তি চলে আসছে তা কল্পনায় ছিল না। আমাদের ঐতিহ্য সত্যিকার অর্থেই অতি বৈচিত্র্যময়।

    আর কি লেখা যায়? কসবিদের আম-জনতা বলে, মাগি, খানকি, বেশ্যা। প্রায় সবসময়ই শব্দগুলো গালি অর্থে ব্যবহার করা হয়। এবং এই শব্দ ব্যবহার করে কেউ গালি দেয় নি, অন্তত সেই শব্দগুলোকে কেউ গালি হিসেবে ব্যবহার করতে শুনেনি, এমন মানুষকে চিরুনি তল্লাশি করেও খুঁজে পাওয়া যাবে না। সমাজের চোখে কসবিরা অতি নিকৃষ্ট। অথচ এই সমাজই এই পেশাকে বাঁচিয়ে রাখছে; আজকে থেকে নয়, হাজার বছর ধরে। সমাজ পাল্টায়, ধর্ম পাল্টায়, আবহাওয়া পাল্টায়, শুধু তারা পাল্টায় না, পাল্টায় না তাদের জীবন। দিনের বেলায় নিন্দাতে ভরপুর থাকলেও, সূর্য ডুবে গেলেই কসবিপাড়া গরম হয়ে উঠে। মহান আল্লাহ্‌-পাক নাকি কুরআনে বলেছেন, মুনাফেকরা জাহান্নামের সবচেয়ে নিম্নস্তরে থাকবে? আল্লাহ্‌ যদি সত্য বলে থাকেন তবে জাহান্নামের উচ্চ স্তরে কে বা কারা থাকবে আমার জানা নেই।

    শেষ করে ফেলি সাদাত হাসান মান্টোকে দিয়ে। 

 (মান্টো ছবির পোস্টার)

    সাদাত হাসান মান্টোর লেখালেখির একটি বড় অংশ জুড়েই ছিল কসবিদের কাহিনী, কসবিদের দিবারাত্রি। এর জন্য কম হেনস্তার শিকার হতে হয়নি মান্টোকে। কোর্টে কেস চলেছে, লেখা নিষিদ্ধ হয়েছে আরও কত কি! এই মহান লেখকটির জীবন নিয়ে খুব সুন্দর একটি সিনেমা নির্মিত হয়েছে ২০১৮ সালে। ছবিটির পরিচালনায় ছিলেন নন্দিতা দাস। মান্টোর চরিত্রে অভিনয় করেন অতি গুণী এক শিল্পী। সেই শিল্পীটি কেমন অভিনয় করেছে, তা দেখার জন্য হলেও পুরো ছবিটি দেখুন। যাইহোক, সেই ছবিতে মান্টো একটি কথা বলে, "আপনি যদি আমার গল্পগুলোকে সহ্য করতে না পারেন তবে জেনে রাখবেন, এই সমাজটাই আর সহ্য করার মতো নয়।"

    আমাদের সহ্য করার ক্ষমতা তাহলে কি সত্যি এতটা বেড়েছে? 

 

পাদটীকা- এই লেখাটি মোটামুটি সপ্তাহখানিক আগের লেখা। কিছু পরিমার্জনা বাকি ছিল দেখে ফেলে রেখেছিলাম। এরপর দেখি ০৮ মার্চ চলে এলো। ভাবলাম, নারীদের নিয়ে লেখা, বিশ্ব নারী দিবসেই প্রকাশ করা যাক। আর ভালো থাকলে কমেন্ট করার আহ্বান। খারাপ লাগলেও কমেন্ট করবেন। কোনো অসুবিধে নেই।   

 

~ নাজিব আহমেদ ভূঁইয়া

মালিবাগ চৌধুরীপাড়া, ঢাকা।

০৮/০৩/২০২৩ ইং


    

মন্তব্যসমূহ

  1. অনেক সুন্দর লিখেছো, ভালো লেগেছে ❤ চর্চা চালিয়ে যাও।

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. এইভাবে সব সময় অনুপ্রেরণা দেয়ার জন্য ধন্যবাদ!

      মুছুন
  2. লেখায় পরিপক্কতার ছাপ পড়েছে। আমজনতা পড়তে পারে এমন ব্যবস্থা কর।

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. আমি নিজেই তো আমজনতার মধ্যে পড়ি। হয়তোবা আমজনতার চাইতেও নিচু কোনো শ্রেণীর মধ্যে পড়ি। ধরা যাক সেই শ্রেণীর নাম কলাজনতা। আমি সেই কলাজনতাদের একজন। তাই সবাই এই লিখে পড়ে বুঝতে পারবে। টেনশন নাই।

      মুছুন

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

জনপ্রিয় পোস্টসমূহ